fbpx
Home
Shop
Wishlist0
লইট্টা শুঁটকি ভুনা

স্বাদের শুঁটকি ভরা পুষ্টিতে!

স্বাদকে একপাশে রেখে গন্ধের জন্য কারো কাছে শুঁটকি মাছ বেশ অপছন্দের। তবে সব মিলে শুঁটকি কেউ কেউ ভীষণ পছন্দ করে। ভর্তা, ভুনা যায় হোক, শুঁটকি হলে একটু বেশি ভাত খাওয়াই যায়। সংরক্ষণ এবং রান্না দুই সুবিধা থাকায় তাজা মাছের তুলনায় বর্তমানে শুঁটকির বিক্রি বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। প্রচুর পরিমাণে রৌদ্রে শুকানো হয় এই মাছ। তাই শুঁটকিতে ভিটামিন ‘ডি’-এর পরিমাণ রয়েছে পর্যাপ্ত অনুপাতে। এছাড়াও শুঁটকি মাছে আছে অন্যান্য পুষ্টিগুণ। আসুন জেনে নেয়া যাক।
– শুঁটকিতে থাকা ভিটামিন ‘ডি’ হাড়, দাঁত, নখের গঠন মজবুত করার জন্য যথেষ্ট জরুরি।
– শরীরের জন্য উপকারী খনিজ লবণে সমৃদ্ধ সামুদ্রিক শুঁটকি মাছ।
– সুলভ শুঁটকিতে পাওয়া যায় উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন ও কোলেস্টেরল। যারা কঠোর পরিশ্রম করেন, তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী খাবার।
– নিয়মিত শুঁটকি মাছ খেলে দেহ ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা প্রতিরোধে সক্ষম হয়।
– এতে আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী, শরীরের হরমোনজনিত সমস্যাকে রাখে দূরে।
কিডনি, পিত্তথলি বা গলব্লাডারে পাথর, ইনফেকশনসহ যেকোনো জটিলতার জন্য শুঁটকি মাছ বাদ দেয়া ভালো। জন্ডিস, লিভার সিরোসিস, ফ্যাটি লিভারের রোগীরাও এই মাছ বাদ দিন। কারণ, এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন। লিভার, কিডনি, পিত্তথলিতে সমস্যা থাকলে শুঁটকি মাছের উচ্চমাত্রার প্রোটিন হয়ে যাবে দেহের জন্য হুমকিস্বরূপ।

লইট্যা মাছ- কোনটা খাবো!! তাজা নাকি শুটকি।

তাজা লইট্টা মাছ দিয়ে ঝুরি চাপ, ভুনা পাতুরি, ঝাল ইত্যাদি বিভিন্ন সুস্বাদু সব রেসিপি বানানাে হয় যা একবার খেল ভুলবেন না আপনি।  তবে উপকারিতার দিক থেকে বিচার করলে অবশ্য তাজা লইট্টা মাছের তুলনায় শুটকি মাছের গুণাগুণ অনেক বেশি। আসুন জেনে নেই লইটা তাজা ও শুটকি মাছের কিছু উপকারীতাঃ

★কড়া রােদে শুকানাের ফলে এই মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি তৈরি হয়ে যায় যা দাঁত হাড় ও নখের গঠন মজবুত করার জন্য অপরিহার্য।

★লইটা মাছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়ক এবং রক্তাল্পতার মােকাবিলা করে।

★লইট্যা মাছে প্রোটিনে ভরপুর, যখন মাছকে শুকানো হয় তখন এই প্রোটিনের পরিমান বেড়ে যায়, আর এই প্রোটিন আমাদের শরীরের টিস্যু গঠনে অনেক বড় ভুমিকা রাখে। (তবে কিছু রোগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করতে হয়, সেক্ষেত্রে পরিমিত পরিমাণ লইট্যা খাওয়া ভালো)

★এই মাছে উপকারী ওমেগা-৩ফ্যাটি এসিড আছে যা মানুষের শরীরের রক্তনালী কে পরিষ্কার রেখে হার্ট স্ট্রোকের ঝুকি কমায়

★লইট্যা শরীরের হরমোন, এনজাইম এবং বিভিন্ন ক্যামিকেলের ভারসাম্য রক্ষা করে

★ ক্লান্তি দুর্বলতা মাথাব্যথা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস ,চোখের নিচে কালচে ভাব, চুল পড়ে যাওয়া, রুক্ষ চুলের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এই তাজা মাছটি।

★মাংসপেশীর স্বাভাবিক সংকোচন-প্রসারণের সাহায্য করে এটি।

★তাছাড়া আয়োডিন সমৃদ্ধ হওয়ায় থাইরয়েড রোগীর জন্য এই মাছ খাওয়া উচিত।

★তাজা ও শুটকি দুই ধরনের মাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি অত্যাবশ্যক মৌল উপাদান থাকায় অস্টিওপোরোসিস ও আর্থারাইটিস ইত্যাদি সমস্যা দূর করে
তাহলে এবার বলুন আপনি কেনো আর কিভাবে খাবেন লইট্যা বা Duck Fish.

Back to Top
//
Our customer support team is here to answer your questions. Ask us anything!
👋 Hi, how can I help?
Product has been added to your cart