coxsbazarshop.com
Home
Shop
Wishlist0

Call us: 09613-660510

স্পেশাল নোনা ইলিশ (ফালি) 250 গ্রাম

নোনা ইলিশ (ফালি)

সনাপ্রিয় বাঙালির পাতে নোনা ইলিশ বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। কুমড়ো বা লাউ পাতা দিয়ে নোনা ইলিশ, বা নোনা ইলিশ ভুনা,নোনা ইলিশের পাতুরি বড়া, বিভিন্ন সবজি দিয়েও প্রক্রিয়াজাত এই ইলিশের তরকারি রান্না করা যায়। সারা বছর নোনা ইলিশ সংরক্ষণ করতে হলে ডিপ ফ্রিজে রেখে দেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাদামি রঙের কাগজের ঠোঙাতে পেঁচিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। প্লাস্টিক বা পলিথিনে সংরক্ষিত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর এভাবে সংরক্ষণ করলে ফ্রিজের অন্য উপাদানে নোনা ইলিশের গন্ধ ছড়াবে না।

বাজারের শুটকির তুলনায় আমাদের শুটকির বৈশিষ্ট্য:-

  • আমাদের শুটকি প্রচলিত বাজারের শুটকির চেয়ে অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বল ও বেশী চকচকে।
  • বাজারের শুটকিতে প্রকট শুঁটকির গন্ধ থাকে অনেকক্ষেত্রে সেটা পচাঁ ও বিষের গন্ধ। আর আমাদের শুটকিতে ফ্যাটি এসিড ভাঙ্গালে গ্রিসারিন হয় এবং গ্লিসারিন স্বাদ ও গন্ধ মিষ্টি হওয়ায় পচাঁ মাছের গন্ধ থাকে না।
  • বাজারের শুটকি অপেক্ষাকৃত কম শুকানো হয় বেশী লাভের আশায় যাতে করে শুটকির পরিমাণ ওজনে কম হয়। আর আমাদের শুটকি অপেক্ষাকৃত বেশী শুকানো হয় বলে ওজনে হালকা হয় বলে বাজারের শুটকির ৩ গুন বেশী শুটকি ধরে।
  • বাজারের শুটকিতে সাধারণত প্রসেসিংএর সময় নাড়িঁভুড়ি ও আইশ ফেলা হয় না। কিন্তু আমরা শুটকির করার আগেই কাচাঁ মাছের থেকে নাড়িঁভুড়ি ও আইশ নিয়ে ফেলি।
  • বাজারের শুটকি প্রসেসিংএর সময় ভাল ভাবে ধুয়া হয়না। যার কারণে রান্নার সময় অনেক সময় গরম পানিতে ধুয়ার পরও ধুলাবাল থাকে যা শুটকির তৈল বা চর্বির উপর ধুলাবালি পড়লে সাবান ও ডিটারজেন্ট ছাড়া যায় না। কিন্তু আমাদের শুটকির তৈরী করি তাজা মাছ দিয়ে। যাতে করে শুটকির চামরা মসৃন থাকে। এবং গরম পানিতে ধোয়ার প্রয়োজন নেই কারণ আমরা প্রসেসিং এমন ভাবে করি যাতে ধুলাবালি ও বিষ থাকেনা।
  • বাজারের শুটকিতে অধিক লাভের আশায় অনেক বেশী পরিমাণে লবন ব্যবহারের ফলে বেশী লবন ভাব থাকে। কিন্তু আমরা লবন ব্যবহার করি না। তায় ওজনে হালকা হয় স্বাদও ভাল থাকে।
  • বাজারের শুটকিতে মাছের উপর মাছি না বসার জন্য এবং পরবর্তিতে মাছে পোকা আকৃমণ ঠেকানোর জন্য কৃষিজ কীটনাশক (এন্ডো সালফার) ও ডিডিটি ব্যবহার করা হয়। যা মানুষের শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনে। কিন্তু আমাদের  সেলুলয়েড ও নেট দ্বারা আবৃত স্থানে শুকানো হয় বলে কোন প্রকার মাছি, পোকা ও ধুলাবালি মাছের উপর বসতে পারে না বলে বিষাক্ত কৃষিজ কীটনাশক ও ডিডিটি ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না।
  • বাজারের শুটকির আদ্রতার পরিমাণ অনেক বেশী প্রায় 30-40%, কিন্তু আমাদের শুটকির আদ্রতা 10-15%
  • বাজারের শুটকিতে তৈল ও চর্বির পরিমাণ 10-15%, আমাদের শুটকিতে তৈল ও চর্বির পরিমাণ 5-8%

স্পেশাল নোনা ইলিশ (ফালি) 500 গ্রাম

নোনা ইলিশ (ফালি)

সনাপ্রিয় বাঙালির পাতে নোনা ইলিশ বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। কুমড়ো বা লাউ পাতা দিয়ে নোনা ইলিশ, বা নোনা ইলিশ ভুনা,নোনা ইলিশের পাতুরি বড়া, বিভিন্ন সবজি দিয়েও প্রক্রিয়াজাত এই ইলিশের তরকারি রান্না করা যায়। সারা বছর নোনা ইলিশ সংরক্ষণ করতে হলে ডিপ ফ্রিজে রেখে দেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাদামি রঙের কাগজের ঠোঙাতে পেঁচিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। প্লাস্টিক বা পলিথিনে সংরক্ষিত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর এভাবে সংরক্ষণ করলে ফ্রিজের অন্য উপাদানে নোনা ইলিশের গন্ধ ছড়াবে না।

বাজারের শুটকির তুলনায় আমাদের শুটকির বৈশিষ্ট্য:-

  • আমাদের শুটকি প্রচলিত বাজারের শুটকির চেয়ে অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বল ও বেশী চকচকে।
  • বাজারের শুটকিতে প্রকট শুঁটকির গন্ধ থাকে অনেকক্ষেত্রে সেটা পচাঁ ও বিষের গন্ধ। আর আমাদের শুটকিতে ফ্যাটি এসিড ভাঙ্গালে গ্রিসারিন হয় এবং গ্লিসারিন স্বাদ ও গন্ধ মিষ্টি হওয়ায় পচাঁ মাছের গন্ধ থাকে না।
  • বাজারের শুটকি অপেক্ষাকৃত কম শুকানো হয় বেশী লাভের আশায় যাতে করে শুটকির পরিমাণ ওজনে কম হয়। আর আমাদের শুটকি অপেক্ষাকৃত বেশী শুকানো হয় বলে ওজনে হালকা হয় বলে বাজারের শুটকির ৩ গুন বেশী শুটকি ধরে।
  • বাজারের শুটকিতে সাধারণত প্রসেসিংএর সময় নাড়িঁভুড়ি ও আইশ ফেলা হয় না। কিন্তু আমরা শুটকির করার আগেই কাচাঁ মাছের থেকে নাড়িঁভুড়ি ও আইশ নিয়ে ফেলি।
  • বাজারের শুটকি প্রসেসিংএর সময় ভাল ভাবে ধুয়া হয়না। যার কারণে রান্নার সময় অনেক সময় গরম পানিতে ধুয়ার পরও ধুলাবাল থাকে যা শুটকির তৈল বা চর্বির উপর ধুলাবালি পড়লে সাবান ও ডিটারজেন্ট ছাড়া যায় না। কিন্তু আমাদের শুটকির তৈরী করি তাজা মাছ দিয়ে। যাতে করে শুটকির চামরা মসৃন থাকে। এবং গরম পানিতে ধোয়ার প্রয়োজন নেই কারণ আমরা প্রসেসিং এমন ভাবে করি যাতে ধুলাবালি ও বিষ থাকেনা।
  • বাজারের শুটকিতে অধিক লাভের আশায় অনেক বেশী পরিমাণে লবন ব্যবহারের ফলে বেশী লবন ভাব থাকে। কিন্তু আমরা লবন ব্যবহার করি না। তায় ওজনে হালকা হয় স্বাদও ভাল থাকে।
  • বাজারের শুটকিতে মাছের উপর মাছি না বসার জন্য এবং পরবর্তিতে মাছে পোকা আকৃমণ ঠেকানোর জন্য কৃষিজ কীটনাশক (এন্ডো সালফার) ও ডিডিটি ব্যবহার করা হয়। যা মানুষের শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনে। কিন্তু আমাদের  সেলুলয়েড ও নেট দ্বারা আবৃত স্থানে শুকানো হয় বলে কোন প্রকার মাছি, পোকা ও ধুলাবালি মাছের উপর বসতে পারে না বলে বিষাক্ত কৃষিজ কীটনাশক ও ডিডিটি ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না।
  • বাজারের শুটকির আদ্রতার পরিমাণ অনেক বেশী প্রায় 30-40%, কিন্তু আমাদের শুটকির আদ্রতা 10-15%
  • বাজারের শুটকিতে তৈল ও চর্বির পরিমাণ 10-15%, আমাদের শুটকিতে তৈল ও চর্বির পরিমাণ 5-8%

স্পেশাল নোনা ইলিশ (ফালি) 1 কেজি

নোনা ইলিশ (ফালি)

সনাপ্রিয় বাঙালির পাতে নোনা ইলিশ বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। কুমড়ো বা লাউ পাতা দিয়ে নোনা ইলিশ, বা নোনা ইলিশ ভুনা,নোনা ইলিশের পাতুরি বড়া, বিভিন্ন সবজি দিয়েও প্রক্রিয়াজাত এই ইলিশের তরকারি রান্না করা যায়। সারা বছর নোনা ইলিশ সংরক্ষণ করতে হলে ডিপ ফ্রিজে রেখে দেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাদামি রঙের কাগজের ঠোঙাতে পেঁচিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। প্লাস্টিক বা পলিথিনে সংরক্ষিত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর এভাবে সংরক্ষণ করলে ফ্রিজের অন্য উপাদানে নোনা ইলিশের গন্ধ ছড়াবে না।

বাজারের শুটকির তুলনায় আমাদের শুটকির বৈশিষ্ট্য:-

  • আমাদের শুটকি প্রচলিত বাজারের শুটকির চেয়ে অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বল ও বেশী চকচকে।
  • বাজারের শুটকিতে প্রকট শুঁটকির গন্ধ থাকে অনেকক্ষেত্রে সেটা পচাঁ ও বিষের গন্ধ। আর আমাদের শুটকিতে ফ্যাটি এসিড ভাঙ্গালে গ্রিসারিন হয় এবং গ্লিসারিন স্বাদ ও গন্ধ মিষ্টি হওয়ায় পচাঁ মাছের গন্ধ থাকে না।
  • বাজারের শুটকি অপেক্ষাকৃত কম শুকানো হয় বেশী লাভের আশায় যাতে করে শুটকির পরিমাণ ওজনে কম হয়। আর আমাদের শুটকি অপেক্ষাকৃত বেশী শুকানো হয় বলে ওজনে হালকা হয় বলে বাজারের শুটকির ৩ গুন বেশী শুটকি ধরে।
  • বাজারের শুটকিতে সাধারণত প্রসেসিংএর সময় নাড়িঁভুড়ি ও আইশ ফেলা হয় না। কিন্তু আমরা শুটকির করার আগেই কাচাঁ মাছের থেকে নাড়িঁভুড়ি ও আইশ নিয়ে ফেলি।
  • বাজারের শুটকি প্রসেসিংএর সময় ভাল ভাবে ধুয়া হয়না। যার কারণে রান্নার সময় অনেক সময় গরম পানিতে ধুয়ার পরও ধুলাবাল থাকে যা শুটকির তৈল বা চর্বির উপর ধুলাবালি পড়লে সাবান ও ডিটারজেন্ট ছাড়া যায় না। কিন্তু আমাদের শুটকির তৈরী করি তাজা মাছ দিয়ে। যাতে করে শুটকির চামরা মসৃন থাকে। এবং গরম পানিতে ধোয়ার প্রয়োজন নেই কারণ আমরা প্রসেসিং এমন ভাবে করি যাতে ধুলাবালি ও বিষ থাকেনা।
  • বাজারের শুটকিতে অধিক লাভের আশায় অনেক বেশী পরিমাণে লবন ব্যবহারের ফলে বেশী লবন ভাব থাকে। কিন্তু আমরা লবন ব্যবহার করি না। তায় ওজনে হালকা হয় স্বাদও ভাল থাকে।
  • বাজারের শুটকিতে মাছের উপর মাছি না বসার জন্য এবং পরবর্তিতে মাছে পোকা আকৃমণ ঠেকানোর জন্য কৃষিজ কীটনাশক (এন্ডো সালফার) ও ডিডিটি ব্যবহার করা হয়। যা মানুষের শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনে। কিন্তু আমাদের  সেলুলয়েড ও নেট দ্বারা আবৃত স্থানে শুকানো হয় বলে কোন প্রকার মাছি, পোকা ও ধুলাবালি মাছের উপর বসতে পারে না বলে বিষাক্ত কৃষিজ কীটনাশক ও ডিডিটি ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না।
  • বাজারের শুটকির আদ্রতার পরিমাণ অনেক বেশী প্রায় 30-40%, কিন্তু আমাদের শুটকির আদ্রতা 10-15%
  • বাজারের শুটকিতে তৈল ও চর্বির পরিমাণ 10-15%, আমাদের শুটকিতে তৈল ও চর্বির পরিমাণ 5-8%

CoxsBazarShop.com

Shop Menu

লইট্যা শুঁটকির ভর্তা রেসিপি

লইট্যা শুঁটকির ভর্তা রেসিপি

চট্টগ্রামে শুঁটকির ঐতিহ্য আর আদর আপনাকে চোখে দেখতে হবে।
তাও আবার দূর হতে দেখলে হবে না, কোন পরিবারে থেকে কিংবা চট্টগ্রামে থেকে তা উপলব্ধি করতে হবে। অসাধারণ -এক কথায়। কত রকম করে যে শুটকির ব্যবহার হয় প্রতিদিনের তরকারীতে, এর সাথে আমরা যারা বাহিরে থেকে চট্টগ্রামের এই ঐতিহ্য ধারন করছি তারা এতে নতুন মাত্রা যোগ করেছি কোন সন্দেহ নেই।লইট্যা শুঁটকি খুবই সহজ লভ্য এখানে। তাই এর ভর্তা নিয়ে একটা রেসিপি এখানে দেওয়া হলো। লইট্যা মাছও খুবই জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু, মাছটি দেখে হয়ত আপনাদের ভাল নাও লাগতে পারে। তবে একবার ভাল রান্নায় লইট্যা মাছের কোন তরকারী খেয়ে আপনি আবার এর টানে এখানে আসতে চাইবেন।
উপকরণঃ
লইট্যা শুঁটকি ১২ টুকরা (১ ইঞ্চি করে কাটা) পেঁয়াজ কুচি মাঝারী ১ টি পেঁয়াজ রসুন ২ কোয়া (বড় সাইজের) নারিকেল (কুরানো) ১ টেবিল চামচ শুকনা মরিচ ৫/৬ টা (টালা অথবা ভাজা) ধনেপাতা ১ টেবিল চামচ কুচানো লবন পরিমানমতো
প্রস্তুত প্রণালীঃ
লইট্যা শুঁটকির টুকরা গুলো ভালকরে ধুয়ে টেলে নিন। এবার পাটায় (শিলে) টালা শুকনো মরিচ ও লবণ বেটে নিন। শুঁটকি ভাল করে বেটে নিন পাটায়। তারপর পেঁয়াজ কুচি, রসুন, কুরানো নারকেল, ধনেপাতা কুচি একসঙ্গে বেটে নিন। বাটা উপকরণ গুলো এবার একসঙ্গে মেশান। মেশানো উপকরণ গুলো এবার একসঙ্গে আবার পাটায় বেটে নিন- আরো মিহি হবে। এবার পাটা থেকে তুলে আরেকবার মাখান। ভর্তার গোল গোল বল করে প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। শুঁটকির ভর্তা করার জন্য অন্য কোন শুঁটকি হলেও একই রেসিপিতে করা যেতে পারে। শুধু রেসিপিতে লইট্যা শুঁটকির পরিমানে অন্য শুঁটকি নিলেই হবে। এখানে লইট্যা শুঁটকি ব্যাবহার করা হয়েছে, কারণ লইট্যা মাছ এবং এর শুঁটকি চাটগাঁর মানষের কাছে খুবই জনপ্রিয়। অন্য একটা রেসিপিতে লইট্যা মাছের রেসিপি দেয়ার ইচ্ছে রইল, লইট্যা মাছতো আরো মজার, যারা খেয়েছেন তারা এর স্বাদ ভুলবেন না কোনদিন।

টমেটো ফাইস্যা

টমেটো ফাইস্যা

ফাইস্যা শুটকি – ২৫০ গ্রাম

পাকা টমেটো – ২ টি

পেঁয়াজ কুচি – ১ কাপ

রসুন কুচি ও কোয়া – আধা কাপ

হলুদ গুঁড়া – আধা চা-চামচ

মরিচ গুঁড়া – ১ চা চামচ

কাঁচা মরিচ – ৩-৪ টি

লাল মরিচ – ২ টি

ধনিয়া পাতা কুচি – স্বাদ মতো

লবণ – পরিমাণ মতো

তেল – পরিমাণ মতো

 

রান্নার পদ্ধতিঃ

ফাইস্যা মাছের শুটকির মাথা ফেলে দিয়ে টুকরা করে কেটে নিন । গরম পানি দিয়ে ভালো করে শুটকি মাছ ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখুন‌ । হালকা হলুদ ও লবণ দিয়ে ফাইস্যা শুটকির টুকরাগুলো তেলে ভেজে তুলে রাখুন । একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে তার মধ্যে পেঁয়াজকুচি এবং রসুনের কোয়া কুচি দিয়ে ভাজুন । হালকা বাদামি রঙ হয়ে আসলে তাকে শুকনা লাল মরিচ দিয়ে একটু ভাজা ভাজা করুন । এবার হলুদ ও মরিচের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষান । কষানো হলে তাতে ভেজে রাখা ফাইস্যা শুটকির টুকরা দিয়ে দিন । আরো কিছুক্ষণ কষিয়ে তাতে আধা কাপ গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন । বলক আসলে ২ টি পাকা টমেটো ফালি করে ছেড়ে দিন । নামানোর আগে ধনিয়া পাতা কুচি ও কাঁচা মরিচের ফালি দিয়ে ছড়িয়ে দিন । একটু দমে রেখে পরিবেশন করুন টমেটো ফাইস্যা।

লইট্যা শুঁটকির ভর্তা রেসিপি

লইট্যা শুঁটকির ভর্তা রেসিপি

চট্টগ্রামে শুঁটকির ঐতিহ্য আর আদর আপনাকে চোখে দেখতে হবে।
তাও আবার দূর হতে দেখলে হবে না, কোন পরিবারে থেকে কিংবা চট্টগ্রামে থেকে তা উপলব্ধি করতে হবে। অসাধারণ -এক কথায়। কত রকম করে যে শুটকির ব্যবহার হয় প্রতিদিনের তরকারীতে, এর সাথে আমরা যারা বাহিরে থেকে চট্টগ্রামের এই ঐতিহ্য ধারন করছি তারা এতে নতুন মাত্রা যোগ করেছি কোন সন্দেহ নেই।লইট্যা শুঁটকি খুবই সহজ লভ্য এখানে। তাই এর ভর্তা নিয়ে একটা রেসিপি এখানে দেওয়া হলো। লইট্যা মাছও খুবই জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু, মাছটি দেখে হয়ত আপনাদের ভাল নাও লাগতে পারে। তবে একবার ভাল রান্নায় লইট্যা মাছের কোন তরকারী খেয়ে আপনি আবার এর টানে এখানে আসতে চাইবেন।
উপকরণঃ
লইট্যা শুঁটকি ১২ টুকরা (১ ইঞ্চি করে কাটা) পেঁয়াজ কুচি মাঝারী ১ টি পেঁয়াজ রসুন ২ কোয়া (বড় সাইজের) নারিকেল (কুরানো) ১ টেবিল চামচ শুকনা মরিচ ৫/৬ টা (টালা অথবা ভাজা) ধনেপাতা ১ টেবিল চামচ কুচানো লবন পরিমানমতো
প্রস্তুত প্রণালীঃ
লইট্যা শুঁটকির টুকরা গুলো ভালকরে ধুয়ে টেলে নিন। এবার পাটায় (শিলে) টালা শুকনো মরিচ ও লবণ বেটে নিন। শুঁটকি ভাল করে বেটে নিন পাটায়। তারপর পেঁয়াজ কুচি, রসুন, কুরানো নারকেল, ধনেপাতা কুচি একসঙ্গে বেটে নিন। বাটা উপকরণ গুলো এবার একসঙ্গে মেশান। মেশানো উপকরণ গুলো এবার একসঙ্গে আবার পাটায় বেটে নিন- আরো মিহি হবে। এবার পাটা থেকে তুলে আরেকবার মাখান। ভর্তার গোল গোল বল করে প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। শুঁটকির ভর্তা করার জন্য অন্য কোন শুঁটকি হলেও একই রেসিপিতে করা যেতে পারে। শুধু রেসিপিতে লইট্যা শুঁটকির পরিমানে অন্য শুঁটকি নিলেই হবে। এখানে লইট্যা শুঁটকি ব্যাবহার করা হয়েছে, কারণ লইট্যা মাছ এবং এর শুঁটকি চাটগাঁর মানষের কাছে খুবই জনপ্রিয়। অন্য একটা রেসিপিতে লইট্যা মাছের রেসিপি দেয়ার ইচ্ছে রইল, লইট্যা মাছতো আরো মজার, যারা খেয়েছেন তারা এর স্বাদ ভুলবেন না কোনদিন।

শুটকি মাছের "বড়া" তৈরি করতে জানেন কি?

শুঁঁটকি মাছের “বড়া” তৈরি করতে জানেন কি?

শুঁটকি মাছ দিয়ে সাধারণত দুটো আইটেমই রাঁধা হয়- ভুনা ও ভর্তা। যদি বলি শুঁটকি মাছ দিয়ে দারুণ সুস্বাদু বড়াও হয়? তাও যেনতেন শুঁটকি নয়, শুঁটকি প্রেমীদের একান্ত পছন্দের লইট্টা শুঁটকি দিয়ে খুব সহজে তৈরি করতে পারবেন মজাদার বড়া। গরম ভাতের সাথে অসাধারণ লাগে এই খাবারটি। আর নতুন ধরণের এই পদ তৈরি করে চমকে দিতে পারবেন সবাইকে।

উপকরণ-

– লইট্টা শুটকি ২ কাপ (ছোট ছোট টুকরা কেটে গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে ছেচে নেয়া ২ কাপ) – সেদ্ধ আলু ১/২ কাপ – পিঁয়াজ কুচি ১ কাপ – কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ – রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ – মরিচ গুঁড়ো ১/২- ১ চা চামচ – ভাজা জিরা গুঁড়ো ১ চা চামচ – লবণ স্বাদ মত – চিনি ১/২ চা চামচ – কর্ন ফ্লাওয়ার ১-২ টেবিল চামচ – ধনে পাতা কুচি ( ইচ্ছা ) – তেল ভাজার জন্য

প্রণালি-

  • -শুটকি মাছ,সেদ্ধ আলু,কর্ন ফ্লাওয়ার সহ বাকি সব মশলা একসাথে মাখিয়ে নিন।
  • -চুলায় তেল গরম করুন। মাঝারি আঁচে বেশি করে গরম করবেন।
  • -ছোট ছোট বড়া তৈরি করে লালচে সোনালি করে ভেজে তুলুন।
  • -পরিবেশন করুন গরম ভাত, লেবু ও কাঁচা মরিচের সাথে।
ছুরি শুঁটকি ভুনা

ছুরি শুঁটকি ভুনা

শুঁটকি মাছের গন্ধ অনেকেই পছন্দ করেন না। আবার অনেকের কাছে শুটকির যেকোনো পদই পছন্দের। আর যারা শুটকি পছন্দ করেন না তারা আলু ও রসুনের ছুরি শুটকি ভুনা খেয়ে দেখতে পারেন। এর স্বাদ আপনার জিভেয় লেগে থাকবে। শুঁটকি সম্পর্কে সবার ধারণাই বদলে যাবে। জেনে নিন রন্ধণপ্রক্রিয়া-

উপকরণ: ছুরি শুঁটকি কুচি ২ কাপ, তেল পরিমাণ মতো, লবণ পরিমাণ মতো, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, মরচের গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, হলুদের গুঁড়ো আধা চা চামচ, ধনে গুঁড়ো ১ চা চামচ, জিরা গুঁড়ো ১ চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, আলু কুচি ২ কাপ পরিমাণ, কাঁচা মরিচ ৭ থেকে ৮ টি।

 

শুঁটকি পরিষ্কার করার পদ্ধতি: পাশের কাটা ও মাথাগুলো কেটে শুঁটকিগুলো টুকরো করে নিতে হবে। শুঁটকি ধোঁয়ার আগে এটি পানি বা তেল ছাড়া ভেঁজে নিতে হবে। শুঁটকিগুলো একটু লালচে হলে বাটিতে নিয়ে ফুটন্ত গরম পানি ও এক চা চামচ লবণ দিয়ে ২০ থেকে ২৫ মিনিট ভিঁজিয়ে রাখতে হবে। ছুরি শুঁটকি অনেক শক্ত থাকে তাই কিছু সময় ভিজিয়ে রাখলে নরম হয়ে যায়। এতে রান্নার সময় সব মসলা শুঁটকির ভেতরে খুব সহজেই ঢুকে যাবে। এরপর এগুলো পানি দিয়ে ধুঁয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।

প্রণালী: প্যানে কোয়ার্টার কাপ তেল গরম করে এর মধ্যে এক কাপ পেঁয়াজ কুচি, মরিচের গুঁড়ো এক টেবিল চামচ, হলুদের গুঁড়ো আধা চা চামচ, ধনে গুঁড়ো এক চা চামচ দিয়ে নাড়তে হবে। এবার আধা কাপ পানি, জিরা গুঁড়ো এক চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো, আদা বাটা এক চা চামচ ও রসুন বাটা এক চা চামচ দিয়ে দিতে হবে। মসলাগুলো খুব ভালো করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে। মাঝে মাঝে ঢাকনা খুলে নেড়ে দিতে হবে। যখন পানি শুকিয়ে তেল উপরে উঠে আসবে তখন পরিষ্কার করে রাখা শুঁটকিগুলো দিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর এক কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে অনবরত নেড়ে ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে। শুঁটকির পানি শুকিয়ে তেল দেখা গেলে দুই কাপ আলু কুচি দিয়ে দিতে হবে। আলু সেদ্ধর জন্য আবারো এক কাপ পানি দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে গোটা রসুনের কোয়া দিতে হবে এক কাপ পরিমাণ। কয়েকটি কাঁচা মরিচ ফালি করে কেটে দিতে হবে। এতে ঝালও বাড়বে আর খুব সুন্দর ফ্লেভার বের হবে। আলু ও রসুন ভালো করে সেদ্ধ হলে কয়েক মিনিট রান্না করে নামিয়ে নিতে পারেন। এভাবেই তৈরি হয়ে ছুরি শুঁটকি ভুনা।

Back to Top
//
আমাদের কাষ্টোমার কেয়ার সব সময় আপনার সেবায়!
👋 অর্ডার কিংবা যেকোন তথ্য পান!
Product has been added to your cart