coxsbazarshop.com
Home
Shop
Wishlist0

Call us: 09613-660510

শুটকি রেসিপি

শুটকি রেসিপি

শুটকি রেসিপি….
দোমাছা
উপকরণ :
১. ছুরি মাছের শুঁটকি ১ কাপ,
২. কোরাল চিংড়ি মাছ ১ কাপ,
৩. পেঁয়াজকুচি ১ টেবিল চামচ,
৪.রসুনবাটা ১ চা-চামচ,
৫.গোটা রসুন কোয়া ৭-৮টি,
৬.পেঁয়াজবাটা ১ চা-চামচ,
৭.টমেটোকুচি ১ টেবিল চামচ,
৮.তেল ২ টেবিল চামচ,
৯.হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ,
১০. মরিচগুঁড়া দেড় চা-চামচ,
১১. লবণ পরিমাণমতো,
১২. কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টা,
১৩. ধনিয়াপাতাকুচি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি :> ছুরি মাছের শুঁটকি টুকরা করে গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। নরম হলে ভেতরের কাটা বেছে নিন। চিংড়ি মাছের মাথা ফেলে ধুয়ে রাখুন। অথবা কোরাল মাছ নিলে ছোট ছোট করে কেটে তেলে পেঁয়াজ অল্প ভেজে হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, রসুনবাটা, পেঁয়াজবাটা, লবণ ও টমেটোকুচি দিয়ে কষান। এবার শুঁটকি দিয়ে নাড়ুন। চিংড়ি অথবা কোরাল মাছের টুকরা ঢেলে কষান। অল্প পানি দিয়ে ঢেকে দিন। ১০ মিনিট পর কাঁচা মরিচ ও ধনিয়াপাতাকুচি দিয়ে নামিয়ে নিন।
মলা শুটকি ভর্তা রেসিপি

মলা শুটকি ভর্তা রেসিপি

প্রথমে চুলায় একটি প্যান বসিয়ে নিতে হবে ।

এরপর এর ভিতর পরিমাণ মত সরিষার তেল দিয়ে দিতে হবে।
তেলটা হালকা গরম হয়ে আসলে এর ভিতর এক কাপ পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিতে হবে।
এবার পেয়াজ গুলো হালকা নরম করে ভেজে নিতে হবে।

পেয়াজগুলো হালকা করে ভেজে এর ভিতর কয়েক টুকরো রসুন কুচি দিয়ে দিতে হবে।
এখন এই দুটি উপকরণ ভালোভাবে নেড়ে দিতে হবে।
পেয়াজ ও রসুন গুলো নরম করে ভেজে তুলে নিতে হবে।

এরপর আবার এর ভিতর হালকা তেল দিতে হবে।
এবার এর ভিতর কয়েকটি শুকনো ঝাল দিয়ে দিতে হবে।
এখন তেলের সাথে মরিচগুলো নেড়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে।

এরপর প্যানের ভিতর কয়েকটি ধনে পাতা দিয়ে নেড়ে ভেজে নিতে হবে।
এখন এটাকে প্যান থেকে তুলে নিতে হবে।
তারপর এর ভিতর হালকা তেল দিয়ে গরম করে নিতে হবে।

এখন শুটকি মাছ গুলো হালকা ধুয়ে নিয়ে প্যান এর ভিতর দিয়ে দিতে হবে।
এবার শুটকি মাছগুলো ভালোভাবে ভেজে নিতে হবে।
এখন ব্লেন্ডারে প্রথমে শুটকি মাছগুলো দিয়ে দিতে হবে।

এরপর পেয়াঁজ ও রসুন এর ভাজি গুলো দিয়ে দিতে হবে।
তারপর শুকনো ঝাল ও ধনিয়া পাতা ভাজি করা গুলো ব্লেন্ডারে দিয়ে দিতে হবে।

এরপর ব্লেন্ডারের ভিতর স্বাদমত লবণ দিয়ে দিতে হবে।
এখন ব্লেন্ডারের উপরের ঢাকনা দিয়ে দিতে হবে।
এরপর এটিকে ভালো ভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
এটাকে কয়েকবার ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
এটা ভর্তা করার জন্য ভালোভাবে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।

এই ব্লিন্ড যত মিহি হবে তত এটা খেতে ভালো লাগবে।
এবার এটিকে তুলে একটা প্লেটে পরিবেশন করতে হবে।

এটাকে সাজানোর জন্য এর পাশে কয়েকটা শুকনো ঝাল দেওয়া যেতে পারে।
এর পাশে আর ও কয়েকটি পেয়াজ ও রসুন এর টুকরো দিয়ে দিতে হবে।

এর উপর দিয়ে কয়েকটি ধনিয়া পাতা দিয়ে সাজিয়ে নিতে হবে।
এটা খেতে কিন্তু সত্যই অসাধারন। আপনার চাইলে খুব সহজে এই রেসিপিটি বাসায় স্বল্প সময়ে করে নিতে পারবেন।

লইট্টা শুটকি বেগুন ভুনা

লইট্টা শুটকি বেগুন ভুনা

লইট্টা শুটকি বেগুন ভুনা

অনেক সময় মাছ, মাংশ খেতে খেতে আর ভাল লাগে না। মুখ বদ্লানর জন্য শুটকি হলে কেমন হয়? যারা শুটকি খেতে ভালবাসেন, তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি শুটকি রেসিপি। আজ শেয়ার করছি আমাদের খুব পরিচিত লইট্টা শুটকি বেগুন ভুনা।
উপকরণঃ
৬ টা লইট্টা শুটকি
দেড় কাপ মোটা কিউব করে কাটা পিয়াজ
১০-১২ টার মত বড় বড় রসুনের কোয়া , মোটা কিউব করে কাটা
১ চা চামচ আদা বাটা
১ চা চামচ রশুন বাটা
১ তা তেজপাতা
৮/১০ টা গোল মরিচ
১/২ চা চামচ হলুদ গুড়া
১ চা চামচ মরিচ গুড়া (স্বাদ অনুযায়ী)
১/২ চা চামচ ভাজা জিরার গুড়া
৭/৮ টা আস্ত কাচা মরিচ
১/২ কাপ বেগুন
তেল
লবন , স্বাদ মত

প্রনালীঃ
১। হাল্কা গরম পানি দিয়ে শুটকি ভাল করে ধুয়ে নিন। মোটামুটি গরম (এক্দম ফুটন্ত নয়) পানি তে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।
২। শুটকি কিউব করে কেটে নিন।
৩। তেল গরম হলে তেজপাতা আর গোল মরিচ দিয়ে পিয়াজ, কাটা রসুন দিয়ে ভাল করে ভাজুন।
৪। পিয়াজ, রশুন নরম হয়ে গেলে এক্তু পানি দিন। আদা, রশুন বাটা, হলুদ, মরিচ গুড়ো দিয়ে ভাল করে কষান। শুটকি দিন। আরেকটু কষিয়ে ১ কাপ এর মত পানি দিয়ে দিন।
৫। পানি একটু শুকিয়ে আসলে বেগুন,কাচা মরিচ
, আর লবন দিয়ে দিন।
৬।পানি শুকিয়ে , বেগুন সিধ্ধ হয়ে তেল উপরে উঠে আসলে ভাজা জিরার গুড়ো ছড়িয়ে দিন। মজাদার লইট্টা শুটকি বেগুন দিয়ে তৈরি।
টিপ্সঃ
১।শুটকি তে লবন একটু কম দেবেন।এক্বারে অনেক লবন দিবেন না, কারন শুটকি তে এম্নিতেই বেশ লবন থাকে…লাগলে পরে দেবেন।
২। শুটকি তে তেল, পিয়াজ, রশুন একটু বেশি লাগে।

লইট্যা মাছ- কোনটা খাবো!! তাজা নাকি শুটকি।

তাজা লইট্টা মাছ দিয়ে ঝুরি চাপ, ভুনা পাতুরি, ঝাল ইত্যাদি বিভিন্ন সুস্বাদু সব রেসিপি বানানাে হয় যা একবার খেল ভুলবেন না আপনি।  তবে উপকারিতার দিক থেকে বিচার করলে অবশ্য তাজা লইট্টা মাছের তুলনায় শুটকি মাছের গুণাগুণ অনেক বেশি। আসুন জেনে নেই লইটা তাজা ও শুটকি মাছের কিছু উপকারীতাঃ

★কড়া রােদে শুকানাের ফলে এই মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি তৈরি হয়ে যায় যা দাঁত হাড় ও নখের গঠন মজবুত করার জন্য অপরিহার্য।

★লইটা মাছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়ক এবং রক্তাল্পতার মােকাবিলা করে।

★লইট্যা মাছে প্রোটিনে ভরপুর, যখন মাছকে শুকানো হয় তখন এই প্রোটিনের পরিমান বেড়ে যায়, আর এই প্রোটিন আমাদের শরীরের টিস্যু গঠনে অনেক বড় ভুমিকা রাখে। (তবে কিছু রোগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করতে হয়, সেক্ষেত্রে পরিমিত পরিমাণ লইট্যা খাওয়া ভালো)

★এই মাছে উপকারী ওমেগা-৩ফ্যাটি এসিড আছে যা মানুষের শরীরের রক্তনালী কে পরিষ্কার রেখে হার্ট স্ট্রোকের ঝুকি কমায়

★লইট্যা শরীরের হরমোন, এনজাইম এবং বিভিন্ন ক্যামিকেলের ভারসাম্য রক্ষা করে

★ ক্লান্তি দুর্বলতা মাথাব্যথা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস ,চোখের নিচে কালচে ভাব, চুল পড়ে যাওয়া, রুক্ষ চুলের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এই তাজা মাছটি।

★মাংসপেশীর স্বাভাবিক সংকোচন-প্রসারণের সাহায্য করে এটি।

★তাছাড়া আয়োডিন সমৃদ্ধ হওয়ায় থাইরয়েড রোগীর জন্য এই মাছ খাওয়া উচিত।

★তাজা ও শুটকি দুই ধরনের মাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি অত্যাবশ্যক মৌল উপাদান থাকায় অস্টিওপোরোসিস ও আর্থারাইটিস ইত্যাদি সমস্যা দূর করে
তাহলে এবার বলুন আপনি কেনো আর কিভাবে খাবেন লইট্যা বা Duck Fish.

চ্যাপা-বাসপাতি শুটকির বড়ার রেসিপি

চ্যাপা-বাসপাতি শুটকির বড়ার রেসিপি

চ্যাপা/বাসপাতি শুটকির বড়ার রেসিপি
আমার সবচেয়ে প্রিয় খাবার সাথে খুদভাত।

উপাদান ঃ১/ চ্যাপার শুটকি ৬-৭টি
বাসপাতি শুটকি হলে ৪ দিলেই হবে।
২/মাঝারি সাইজের আলু একটা (বড়া মচমচে করতে সাহায্য করে)
৩/রসুন ৫-৬ টা মাঝারি সাইজের
৪/পিয়াজ ৫টা মাঝারি সাইজের
৫/শুকনা মরিচ ১৫টা।(যে যেমন ঝাল খাবে তার উপর ডিপেন্ড করে)
৬/হলুদ গুড়া ১ চা চামচ
৭/ লবন ও তেল পরিমান মতো।
৮/লাউ,কচু,মিষ্টি কুমড়া যেকোন পাতা ৮টা

রান্না প্রণালীঃ
শুটকি,আলু, রসুন, পিঁয়াজ, শুকনা মরিচ পাটায় আধা বাটা করে বাটতে হবে।
তারপর কড়াইতে কম তেলে সব উপাদান গুলো দিয়ে ভাজতে হবে যেন পানি শুকিয়ে যায়।
ঠান্ডা হলে পাতার সাইজ অনুযায়ী ভর্তা গুলো পাতায় মুড়ে নিয়ে নিতে হবে।
তারপর ফ্রাইপেনে তেল গরম করে অল্প তাপে ভাজতে হবে যেন পুড়ে না যায়। একটু সময় নিয়ই ভাজা উচিত।
পাতার কালার যখন কালো আর হাত দিয়ে ধরলে বুঝতে পারবেন মচমচে ভাব এসেছে তখনই বুঝতে পারবেন মজাদার বড়া তৈরি আপনার জন্য ।

আমি সুবিধার জন্য ধাপে ধাপে ছবি দিয়ে দিচ্ছি।

ভিন্ন স্বাদে কাঁচা পেঁয়াজে চিংড়ি শুটকি

ভিন্ন স্বাদে কাঁচা পেঁয়াজে চিংড়ি শুটকি

ভিন্ন স্বাদে কাঁচা পেঁয়াজে চিংড়ি শুটকি

আমরা কাঁচা চিংড়ি বা চিংড়ি শুটকি অনেকেই অনেক পছন্দ করি। যে যান মতো করে ভুনা, ভাজি, ভর্তা, চচ্চড়ি খেতে পছন্দ করি। তবে আজ আপনাদের চিংড়ি শুটকি নিয়ে একটি নতুন রেসিপি জানাবো। ভিন্ন স্বাদে কাঁচা পেঁয়াজে চিংড়ি শুটকি। যার স্বাদ আপনার চিরচেনা রান্নাগুলো থেকে একটু ভিন্ন। আসুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে তৈরি করবেন ভিন্ন স্বাদে কাঁচা পেঁয়াজে চিংড়ি শুটকি।

চিংড়ি শুটকি- পরিমাণ মতো

চিংড়ি শুটকি ভুনা করার জন্য যা যা উপকরণ লাগবে পেঁয়াজ, মরিচ, ধনিয়া, জিরা, আদা-রসুন বাটা, তেল, লবণ, – পরিমাণ মতো

ভিন্নতার জন্য- কাচামরিচ/শুকনা মরিচ(দেশি) ধনেপাতা, পেঁয়াজ পরিমাণ মতো। (ধনেপাতার পরিমাণ একটু বেশি লাগবে)

প্রণালি :

প্রথমে চিংড়ি শুটকি নিজের মতো করে সাইজ করে এবং পরিষ্কার করে নিন।

তারপর শুটকি খুব ভালো মতো গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন ধুয়ে নিন। (যেনো বালি না থাকে)

তারপর কুসুম গরম পানিতে, অথবা স্বাভাবিক পানিতে শুটকি ভিজিয়ে রাখুন। ১-৩ ঘণ্টা।(যত বেশি ভিজিয়ে রাখা যায় তত ভালো) (হালকা কুশুম গরম পানিতে ভিজালে তাড়াতাড়ি ভেজানো হয়)

তারপর পানি থেকে ছেকে তুলে রেখে দিন।

তারপর আপনি যেভাবে চিংড়ি শুটকি ভুনা করেন ঠিক একই নিয়মে ভুনা করে নিন। যদি ঝাল কম খান তাহলে কাঁচা মরিচ একেবারে কম দিন (কারণ পরে আরো মরিচ মিশাতে হবে)

পানি শুকিয়ে তেল উপরে উঠে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হতে দিন।

ভিন্নতার জন্য-১

আলাদা পাত্রে খুব মিহি কুঁচি করে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা কেটে নিন। তারপর এই তিনটি উপকরণ অল্প সরিষার তেল দিয়ে হাতে কচলে নিন (খুব বেশি নরম করা যাবেনা) কচলানো মসলা রান্না করা চিংড়ি শুটকির সাথে মিশিয়ে দিন।

ভিন্নতার জন্য-২

আলাদা পাত্রে খুব মিহি কুঁচি করে পেঁয়াজ এবং ধনেপাতা কেটে নিন। তারপর মিষ্টি জাতীয় শুকনা মরিচ তেলে ভেজে নিন(বগুড়ার মরিচ হলে চলবে না কারণ বগুড়ার মরিচে শুধু ঝাল থাকে। কিন্তু স্বাদ, ঘ্রাণ কিছুই থাকে না)(শুকনা মরিচ মেশানোর কারণ হচ্ছে শুকনা মরিচ ভেজে গুঁড়ো করে দিলে স্বাদ ও ঘ্রাণ বেশি ভালো হয়) তারপর এই তিনটি উপকরণ অল্প সরিষার তেল দিয়ে হাতে কচলে (খুব বেশি নরম করা যাবেনা) কচলানো মসলা রান্না করা চিংড়ি শুটকির সাথে মিশিয়ে দিন।

এরপর গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন, ভিন্ন স্বাদে কাঁচা পেঁয়াজে চিংড়ি শুটকি।

কীভাবে রান্না করবো মজাদার লইট্টা শুটকি

কীভাবে রান্না করবো মজাদার লইট্টা শুটকি

শুটকিপ্রেমীদের অনেক পছন্দের একটি খাবার হচ্ছে লইট্টা শুটকি ভুনা। ঝাল কম দিয়ে অথবা বেশি দিয়ে রান্না করা যায় মজাদার এ খাবারটি। আসুন দেখি কীভাবে রান্না করবো মজাদার এই খাবারটি।

রান্নাতে যা লাগবে
লইট্টা শুঁটকি- ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি- ৪ কাপ, রসুন- দেড় কাপ (মোটা করে কাটা), টমেটো বাটা- ১ কাপ, হলুদ গুঁড়া- ১ চা চামচ, লাল মরিচ গুঁড়া- স্বাদ মতো, আদা বাটা- ১ চা চামচ, রসুন বাটা- ১ চা চামচ, লবণ- স্বাদ মতো, তেল- ১ কাপ

রান্না করবেন কীভাবে
শুঁটকি মাছ গরম পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। তারপর ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে মাছগুলো তিন থেকে চার টুকরো করে নিন ৷ আবারও গরম পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে পানি ঝরিয়ে মাছগুলো সামান্য থেতলে নিন। মাছের মোটা কাঁটা ফেলে দিয়ে মাছ আলাদা করে রাখুন।প্যানে সামান্য তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি ও সামান্য লবণ দিয়ে ভাজতে থাকুন। কিছুক্ষণ ভেজে টমেটো বাটা, রসুন বাটা এবং লাল মরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। তেল বেরিয়ে এলে সামান্য পানি ও লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন।

এবার মরিচ ও রসুন কুচি বাদে অন্যান্য মসলা দিয়ে শুঁটকি মাছগুলো কষিয়ে নিন। মসলা শুকিয়ে এলে একটু একটু করে পানি দিন যেন নিচে লেগে না যায়। কিছুক্ষণ নেড়ে রসুন কুচি দিয়ে ভালো করে নেড়ে খানিকটা পানি দিয়ে ঢেকে দিন প্যান। ফুটে উঠলে পাঁচ-সাত মিনিট পর ঢাকনা খুলে আঁচ কমিয়ে দিন। মাখা মাখা হয়ে এলে চুলা বন্ধ করে পাঁচ মিনিট ঢেকে রাখুন। গরম গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন লইট্টা শুঁটকি ভুনা।

টমেটো দিয়ে রুপচাদা শুটকি রান্না

টমেটো দিয়ে রুপচাদা শুটকি রান্না

রুপচাদা মাছ একটি সামদ্রিক ও সুস্বাদু মাছ। এ মাছের শুটকিও খুবই টেস্টি। আসুন টমেটো দিয়ে কিভাবে রুপচাদা শুটকি সহজে রান্না করা যায় সেটা জেনে নেই।

উপকরন:

রুপচাদা শুটকি ২০০ গ্রাম
টমেটো: ২- ৩ টা
পেয়াজকুচি: ১ কাপ
আদা বাটা: ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা: ১ চামচ
ধনে গুড়া: ১ চা চামচ
জিরা গুড়া: ১.৫ চা চামচ
হলুদ ও মরিচ গুড়া: পরিমাণমতো
ফালিকরা কাচা মরিচ: ৪-৫ টা
ধনেপাতা কুচি: পরিমানমতো
তেল: ৩ টেবিল চামচ
লবণ: স্বাদ মতো
চিনি: ১ চিমটি
পানি: পরিমান মতো

রান্নার নিয়মাবলী:
প্রথমে শুটকি পছন্দ মতো সাইজ করে কেটে নিন। তারপর ঞালকা গরম পানিতে ২-৩ ঘন্টা ভিয়ে রাখুন। তারপর ভাকরে ধুয়ে একটা বাটিতে তুলে রাখুন।
এবার একটি প্যানে তেল দিয়ে গরম করে নিন। তারপর পেয়াজ কুচি ঢেলে দিন ভালো করে ভেজে নিন হালকা বাদামী কালার হয়ে আসলে সব মশলা ঢেলে দিয়ে ৮-১০ মিনিট কষিয়ে নিন। কষানোর পর শুটকি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ কষিয়ে নিন। কষানো হয়ে আসলে পানি দিয়ে ঢেলে ঢেকে দিন। ৮-১০ মিনিট রান্না করুন পানি ফুটে আসলে টমেটেকুচি ও কাচা মরিচ দিয়ে নেড়ে দিয়ে আবার ঢেকে দিন । মাঝে মাঝে ঢাকনা তুলে নেড়ে নিবেন যাতে নিচে লেগে না যায়। ভুনা হয়ে আসলে ঞালকা চিনি ও ধওন পাতা দিয়ে ঢাকানা ছাড়া ২ মিনিট রান্না করেন । সব শেষে উপড়ে জিরা গুড়া দিয়ে নামিয়ে ফেলুন। আর গরম গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন টমোটে দিয়ে রুপচাদার শুটকি।

শুটকি শিরা রেসিপি

শুটকি শিরা রেসিপি

শুটকি শিরা রেসিপি
__________________
উপকরন
_______________
লাউ পাতা ৬/৭ টা
চাপা সুটকি ২পিছ
আলু ২টা
ঢেড়স ৫/৬ টা
নাগা মরিচ ১টা
কাচা মরিচ ৬/৭ টা
পেয়াজ ২টা ব্লাইন্ড
মুখি ৩/৪ টা
বেগুন ১টা
বড় মাছে মাথা পরিমানমতো বিরান করা. লবন পরিমান মতো.
১/২চা চামচ হলুদ গুড়া
১/২ চা চামচ মরিচ গুড়া
১/২ চা চামচ বাখর গুড়া

প্রনালী
________________
সব ভেজিটেবিল কে কেটে দুয়ে নেবেন.
মাছের মাথা বিরান করে নেবেন.
এবার একটা হাড়ীতে সব ভেজিটেবিল সুটকি পিয়াজ মরিচ
গুড়া মসলা লবন ও পরিমানমতো
পানি দিয়ে জাল দিবেন.নামাবার কিছুককন আগে মাছের মাথা দিয়ে
আর ৫মিনিট জাল দিয়ে নামাবেন.
কোন তেল লাগবে না .

শুটকি চিংড়ী বাটায় মিষ্টি কুমড়ো-চিংড়ী ভুনা রেসিপি

শুটকি চিংড়ী বাটায় মিষ্টি কুমড়ো-চিংড়ী ভুনা রেসিপি

দেশী রান্না “চিংড়ি দিয়ে মিষ্টি কুমড়া” নতুন রূপে একটা থাই টুইস্ট দিয়ে। থাই রান্নার একটা কমন উপাদান ড্রাইড স্রীম্প পেস্ট, তার সাথে মিল রেখে চিংড়ী শুটকি ব্যবহার করা হয়েছে।

শুটকি চিংড়ী বাটায় মিষ্টি কুমড়ো-চিংড়ী ভুনা রেসিপি

রেসিপি: প্রসন্ন রাই

উপকরন
মিস্টি কুমড়ো ১ ফালি (খোসা কাচা/সবুজ)
চিংড়ী শুটকি ১ টেবিল চামচ
পেয়াজ কুচি ৬ টা
রসুন কোয়া – আস্ত ১টি রসুন (ছোট)
রসুন বাটা ১টা ছোট
হলুদ গুড়া ১/৪ চা চামচ
ধনেপাতার মুল শিকড় ১ টেবিল চামচ
শুকনো মরিচ ৬-৮টা
কাঁচামরিচ ৪/৫টা
চিনি/লবন স্বাদমতো
তেল পরিমানমতো

>> চিংড়ী শুঁটকি শুকনো খোলায় টেলে ১০-১৫ মিনিট হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
>> শুকনো মরিচ ১৫ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
>> পেয়াজ, রসুন ও ধনেপাতার মুল ধুয়ে পরিস্কার করে, শুকনো মরিচ ও চিংড়ী শুটকি দিয়ে একত্রে পেস্ট করে নিন।
>> মিষ্টি কুমড়ো খোসাসহ মাঝ বরাবর দুভাগ করে কেটে, লম্বা করে ১/৪ ইঞ্চি পুরু ও ৬-৮ ইঞ্চি লম্বা করে পিস করে নিন।
>> চিংড়ী মাছ পরিস্কার করে ধুয়ে লবন ও হলুদ মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখুন।
>> প্যানে তেল গরম করে মসলা-চিংড়ী পেস্ট ও হলুদ দিয়ে অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। কষানো হলে মিস্টি কুমড়া দিন। খুব ভালোভাবে মিস্টি কুমড়া কষিয়ে পরিমান মতো পানি দিন, লবন দিয়ে ঢাকনা দিয়ে দিন।
>> কুমড়া প্রায় সেদ্ধ হয়ে আসলে ভাজা চিংড়ী মাছ ও কাঁচামরিচ ফালি দিন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। সবকিছু সেদ্ধ হয়ে তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে নিন।
>> নামানোর আগে একটু চিনি দেবেন (অপশানাল)।

Back to Top
//
আমাদের কাষ্টোমার কেয়ার সব সময় আপনার সেবায়!
👋 অর্ডার কিংবা যেকোন তথ্য পান!
Product has been added to your cart